শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে আবীর মুখোপাধ্যায় কবির বকা খেয়ে চুপটি করে দাঁড়িয়ে আছে বনমালী। ‘‘বলি চুপ করে আছিস কেন?’’ ‘‘আজ্ঞে!’’ ‘‘এই যে বলিস আমি বড়লোক। ‘দ্বারকানাথের লাতি বলে নয়, নেকার জোরে বড়লোক!’’’ ওদিকে কাজল মেঘের ছায়ায় ঢাকছে খোয়াই, শালবন, সাঁওতাল পল্লি। মেঘ দু’কূল ছাপানো কোপাইয়ের জলে। মেঘ দূরে প্রান্তরের হাওয়ার গানে, পদ্মার আদিগন্ত চরের বৃষ্টি ধোওয়া জুঁই স্মৃতিতে! মেঘ সিংহসদনের মাথায়, শান্তিনিকেতন বাড়ির কার্নিসে। উড়ো মেঘ ঢুকছে উদয়ন বাড়ির দরজা-জানলা-চিলেকোঠার ভিতর দিয়ে কবির লেখার ঘরে। এমন মেঘজর্জর সকালে লিখতে বসে, লেখার টেবিলে একটা চিরকুট দ…
রবীন্দ্রনাথের গানে বাঙালির মুক্তি! সুধীর চক্রবর্তী লিখেছিলেন এই গান বাঙালির ‘প্রতিক্ষণের পরিম্লান পরাজিত যাপনের পাংশু দৈনন্দিনে’-র শুশ্রূষা।’ এই দুঃসময়ে, আত্মবিস্মৃত জাতির উপশম। তাঁর কথা-কবিতা-গান-ই যে এখনও আমাদের অজস্র দুঃখ-রাত্রির, আনন্দ-মুহূর্তের একলা সহচর! তিনি আমাদের কে — কবির জন্মদিনে এই প্রশ্ন রাখতেই উঠে এল আপনকথায় উত্তরমালা। সেই নিয়েই কবির জন্মদিনে সাজানো হল আমাদের রেকাব ‘আমার রবীন্দ্রনাথ’। পত্রিকার ফেসবুক পেজে, ওয়েবসাইটে এবং বইওয়ালা বুক ক্যাফের ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন বিশিষ্টরা। তাঁদের নামে ক্লিক করলে বক্তব্য শুনতে পাবেন। কব…
সংযোগ